হিসাবটা খুব সহজ—ওয়াসিম আকরাম–শোয়েব আখতাররা অন্তত সেটাই মনে করছেন। অভিষেক শর্মাকে দ্রুত ফেরাও, ভারতকে চাপে ফেলে দাও—পাকিস্তান দলকে এটাই তাঁদের একমাত্র পরামর্শ। ভারতের সাবেক ক্রিকেটাররা আবার সূর্যকুমার–অভিষেকদের পরামর্শ দিচ্ছেন—শাহিন আফ্রিদিকে সামলে নাও, শুরুতেই ওকে উইকেট দিও না; দেখবে পাকিস্তানের বোলিং এলোমেলো হয়ে যাবে! তার মানে একটা বিষয় পরিষ্কার, আজকের ভারত–পাকিস্তান ফাইনালে লড়াইয়ের মধ্যে লড়াইটা আসলে আফ্রিদি আর অভিষেকের। আফ্রিদির আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টি অভিষেক ২০১৮ সালে, অভিষেকের মাত্রই গত বছর। এ সংস্করণে আফ্রিদি ৯১ ম্যাচ খেলে নিয়েছেন ১১৭ উইকেট। অন্যদিকে অভিষেকের অভিজ্ঞতা মাত্র ২৩ ম্যাচের, দুটি সেঞ্চুরি ও পাঁচটি ফিফটিতে ৩৮.৩৬ গড়ে করেছেন ৮৪৪ রান। তবে তাঁর ১৯৭.৬৫ স্ট্রাইক রেট যেকোনো বোলারের জন্যই ভয়জাগানিয়া। তা হোক, অভিজ্ঞতা বিবেচনায় তো আফ্রিদি–অভিষেক লড়াইটা অসমই। একজন এই সংস্করণে অভিজ্ঞ এক সৈনিক, আরেকজনের মাত্রই পথচলা শুরু...