পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল জানান, অবরোধে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত পরিস্থিতি অনেকটাই স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু দুপুরের পর উপজেলা ইউএনও সংলগ্ন এলাকায় বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি হয়। পরে সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে উত্তেজিত দুই পক্ষকে আমরা সরিয়ে দিই। নতুন করে যাতে সহিংসতা না ঘটে সে লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি। জানা যায়, দুপুরে পাহাড়ি ও বাঙালিদের মাঝে উত্তপ্ত পরিস্থিতি তৈরি হলে জেলা প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করে। এক বিজ্ঞপ্তিতে এ আদেশ দেন জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার। তবে ১৪৪ ধারা জারির পরও বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত মহাজনপাড়ায় পাহাড়ি-বাঙালি দফায় দফায় ধাওয়া-পালটা ধাওয়া হয়েছে। পরে সেনাবাহিনী, বিজিবি ও পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। একই কারণে গুইমারা উপজেলায় ১৪৪ ধারা জারি করেন উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আইরিন আকতার। খাগড়াছড়ি সিভিল সার্জন মো. ছাবের বলেন, ধাওয়া-পালটা ধাওয়ার...