স্থানীয় কৃষক হাফিজুল ইসলাম ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, ‘সারা দিন ইঞ্জিনের শব্দে টিকে থাকা দায়। পাথর তুলতে তুলতে নদীর পাড় ভেঙে পড়ছে। আমাদের ফসলি জমি আর ভিটেমাটি নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। বেড়িবাঁধ ভেঙে গেলে এলাকার হাজার হাজার পরিবার নিঃস্ব হয়ে যাবে।’ একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায়, ২০১৫ সালে উপজেলার ৩৯টি ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠান সরকারের কাছে পাথর উত্তোলনের আবেদন করেছিল। কিন্তু তাদের অনুমতি দেওয়া হয়নি। পরে তারা তিস্তা নদীর নুড়ি পাথর উত্তোলনের অনুমতির দাবি করে ইউএনও ও জেলা প্রশাসকের কাছে আবার আবেদন করে। নুড়ি পাথর উত্তোলনের অনুমতি পেলে তারা সরকারি খাসজমি ও তাদের নিজস্ব মালিকানা জমি থেকে বোমা মেশিনের মাধ্যমে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন শুরু করে। এ ঘটনায় এলাকাবাসী অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন বন্ধের দাবিতে দফায় দফায় মানববন্ধন ও উচ্চ আদালতে আবেদন করলে প্রশাসন পাথর উত্তোলন...