সন্ধ্যা থেকেই নাঈমের মরদেহের অপেক্ষায় ছিলেন তার আত্মীয়-স্বজন ও এলাকাবাসী। রাত ১০টার পর মরদেহ লাবা গ্রামে পৌঁছলে কান্নায় ভেঙে পড়েন তারা। আবার কেউ আহাজারি করছেন নাঈমের দুই সন্তানকে ঘিরে। জান্নাতুল নাঈমের চাচাতো ভাই সোহরাব হোসেন জানান, ১০টায় নামাজে জানাজার পর খন্দকার বাড়ির পারিবারিক কবরস্থানে ফায়ার ফাইটার নাঈমকে দাফন করা হয়। উল্লেখ্য, ২৭ সেপ্টেম্বর শনিবার সকাল দশটার দিকে রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জান্নাতুল নাঈম শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। এর আগে গত ২২ সেপ্টেম্বর টঙ্গীর সাহারা মার্কেটে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন নেভাতে গিয়ে তিনি দগ্ধ হন। তার শরীরের ৪২ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। ২০১৬ সালের...