বিগত সময়ে নখদন্তহীন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন উপহার দেওয়া হয়েছে। আমরা ওইরূপ নখদন্তহীন ও মেরুদণ্ডহীন মানবাধিকার কমিশন চাই না। শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে এসডিজি বাস্তবায়ন নাগরিক প্ল্যাটফর্ম আয়োজিত সেমিনারে প্রতিষ্ঠানটির আহ্বায়ক ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এসব কথা বলেন। সেমিনারের বিষয় ছিল—জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ-২০২৫। অনুষ্ঠানে প্যানেল আলোচক ছিলেন বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া ও ব্যারিস্টার সারা হোসেন। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, ২০০৯ সালের জানুয়ারি মাসে মানবাধিকার কমিশন গঠনে ড. ফখরুউদ্দীনের সরকারের সময় আইনের খসড়া তৈরি হয়। ওই আইনের ভিত্তিতে পরবর্তী সরকারের সময় কমিশন গঠিত হয়। নতুন সরকার আইনটি অনুমোদন দেন। ওই আইনের অধীনে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য নিয়োগ হয়। এরপর ২০২৪ সাল পর্যন্ত একাধিক চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। প্রফেসর ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের পর ২০২৪ সালের ৭ নভেম্বর কমিশন...