বগুড়ার কৃষক ও ব্যবসায়ীরা হিমাগারে আলু রেখে বড় লোকসানের মুখে পড়েছেন। দরপতনের কারণে বিপুল পরিমাণ আলু হিমাগারে আটকে গেছে। সরকার নির্ধারিত দামেও বিক্রি হচ্ছে না এবং পাইকাররা বেশি দামে কিনতে আগ্রহী নন। কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় চাষিরা পুঁজি হারানোর শঙ্কায় আছেন। অনেকে হিমাগার থেকে আলু তুলছেন না। চাহিদার অতিরিক্ত আলু উৎপাদনের ফলে এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।হিমাগার সংশ্লিষ্টরা জানান, বগুড়ার শেরপুর উপজেলার ৩টি হিমাগার থেকে গত বছর এই সময়ে ৫০ শতাংশ আলু বিক্রি হয়েছিল। বর্তমানে ৩০ শতাংশেরও কম বিক্রি হয়েছে। গত বছর আলু উৎপাদন করে চাষিরা ভালো মুনাফা পেলেও, এ বছর কৃষক ও ব্যবসায়ী উভয়েই লোকসানের পাশাপাশি মজুত আলু নিয়ে হিমাগার মালিকরাও দুশ্চিন্তায় আছেন।কৃষকরা বলছেন, হিমাগারে মজুতে ৬০ কেজির এক বস্তা আলুতে তাঁদের খরচ হয়েছে ১০০০ থেকে ১১০০ টাকা। এর সঙ্গে...