নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত দিয়ে প্রতিনিয়ত সার পাচারে তীব্র সার সংকট দেখা দিয়েছে, নাইক্ষ্যংছড়িসহ পাশ্ববর্তী রামুর মাঠ পর্যায়ে। বিশেষ করে কচ্ছপিয়া ও গর্জনিয়ায় এর মাত্রা তীব্র। মুলত একদিকে সার সংকট অন্যদিকে ধান ক্ষেতে মারাত্মক রোগ-পোকা। এরই মাঝে কৃষি অফিসের প্রতিনিধি কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের উপ-সহকারী কৃষি অফিসার ওবায়দুল হক মাঠে না থাকায় দিশেহারা কৃষক কৃল। সব মিলে এখানকায় হ-য-ব-র-ল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এ সব অভিযোগ একাধিক কৃষকের। তাদের অভিযোগ,তারা কৃষি অফিসারকে চিনেন না। এক বছর ধরে মাঠ পর্যায়ে কৃষি অফিসার বলে কাউকেই খুঁজে পাননি তারা। আর সারের অবস্থা আরো কাহিল। বিশেষ করে নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত ঘেঁষা কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের ৯ টি ওয়ার্ডের সাব ডিলারদের কারও কাছে বর্তমানে সার নেই। গর্জনিয়াতে ও একই অবস্থা। মুল ডিলারের কাছে যা বরাদ্দ ছিল তাও বেশ আগে শেষ। যৎসামান্য সার আছে...