নিজ এলাকায় জনপ্রিয়তা, দলের জন্য ত্যাগ, অতীত ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলন-সংগ্রামে ভূমিকা, নেতাকর্মীদের পাশে থাকা এবং সাংগঠনিক দক্ষতা—এসব মানদণ্ড বিবেচনায় এনে প্রার্থী বাছাই প্রক্রিয়া প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যুগান্তরকে বলেন, “মনোনয়নের ক্ষেত্রে তরুণদের প্রাধান্য দেওয়া হবে। প্রার্থীর জনপ্রিয়তা, নির্বাচন করার ক্ষমতা, সাংগঠনিক দক্ষতা, জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্যতা এবং আন্দোলনে অংশগ্রহণের মানদণ্ড মাথায় রাখা হবে।” অন্যদিকে, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, “রাজনীতিতে প্রবীণ ও নবীনের সংমিশ্রণ অপরিহার্য। আমরা তরুণদের কথা বলছি, তবে প্রবীণদের সম্পূর্ণ বাদ দেওয়া হবে না। নবীন ও প্রবীণ মিলিয়ে এমন প্রার্থী দেওয়া হবে, যারা জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য এবং ভোট টানতে সক্ষম।” ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে ‘ধানের শীষ’ প্রতীক পাওয়ার জন্য চট্টগ্রাম বিভাগে বেশ...