প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, প্রেমঘটিত সম্পর্কের টানাপোড়েন ও মানসিক চাপের কারণে তিনি আত্মহত্যা করেছেন। নিহত মারিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পূজার ছুটিতে সহপাঠীদের অনুপস্থিতিতে রশিদ কলোনির সাজেদা সুলতানার বাসায় একাই অবস্থান করছিলেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিকেল থেকে পরিবারের সদস্যরা তার ফোনে যোগাযোগ করতে না পেরে সন্দেহ করেন। এক আত্মীয় ও কয়েকজন বন্ধু বাসায় গিয়ে ডাকাডাকি করেও কোনো সাড়া না পেয়ে দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেন। এরপর তারা মারিয়ার মরদেহ রুমের জানালার গ্রিলের সঙ্গে ওড়না প্যাঁচানো অবস্থায় ঝুলন্ত দেখতে পান। নিহতের পরিবার জানায়, শুক্রবার সকালে মারিয়াকে বাসায় আসতে বলা হলে সে জানায়, চিকিৎসার জন্য ঢাকায় যাবে। এরপর থেকে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। তদন্তে জানা গেছে, ঘটনার দিন বিকাল ৩টার দিকে মারিয়ার এক ছেলে বন্ধুর সঙ্গে ভিডিওকলে কথা হয়। ওই যুবক ঢাকার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।...