আসছে একুশে বইমেলা ২০২৫-২৬ নিয়ে আমার প্রত্যাশা হলো, এটি যেন সাংস্কৃতিক, সাহিত্যিক ও প্রযুক্তিনির্ভর এক মহোৎসব হয়। যেখানে পাঠক, লেখক এবং প্রকাশক সবার জন্য সমানভাবে আকর্ষণীয় পরিবেশ তৈরি হবে। জনপ্রিয় লেখকদের পাশাপাশি নবীন লেখকদের নতুন বই প্রকাশের সুযোগ থাকা উচিত। বইমেলায় বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, ইতিহাস, ইসলামি জ্ঞান, সাহিত্য, শিশুসাহিত্যসহ সব বিষয়ের বই পাওয়া যাবে, এমন বৈচিত্র্য থাকা দরকার। অনুবাদগ্রন্থের সংখ্যা বাড়াতে হবে, যাতে বিশ্বসাহিত্যের সঙ্গে পাঠকের সংযোগ তৈরি হয়। তবে ভুল বানান, নিম্নমানের কাগজ বা প্রচ্ছদ এড়াতে প্রকাশকদের আরও যত্নবান হওয়া প্রয়োজন। বই প্রকাশের আগে প্রুফরিডিং ও সম্পাদনার মান উন্নত করা উচিত। মেলাপ্রাঙ্গণে পর্যাপ্ত ময়লা ফেলার ঝুড়ি ও নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ব্যবস্থা থাকতে হবে। ধুলা কমানোর জন্য প্রতিদিন পানি ছিটানোর ব্যবস্থা থাকা উচিত। সিসিটিভি ক্যামেরা, মেটাল ডিটেক্টর ও পর্যাপ্ত নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন করতে...