আন্তর্জাতিক মানের হোটেল-মোটেলের অভাব এবং যেগুলো আছে সেগুলোতে পরিসেবার উচ্চমূল্য একটি বড় বাধা। একটি সরকারি সমীক্ষা ইঙ্গিত দেয় যে, আমাদের মোট পর্যটন বিনিয়োগের একটি বিশাল অংশ (আনুমানিক ৬৫%) এখনো প্রধানত রাজধানী ও কিছু বাণিজ্যিক কেন্দ্রে সীমিত। গ্রামীণ বা পরিবেশগতভাবে সংবেদনশীল এলাকাগুলোতে ইকো-লজ বা হোম-স্টে-এর মতো টেকসই আবাসনের ধারণা এখনো জনপ্রিয়তা পায়নি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো পর্যটকদের নিরাপত্তা। বিশেষ করে বিদেশি অতিথিদের জন্য, ২৪/৭ মনিটরিং ও গাইড সার্ভিস নিশ্চিত করা জরুরি। একই সঙ্গে, অপরিচ্ছন্নতা এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনার দুর্বলতা অনেক দৃষ্টিনন্দন স্থানকে ম্লান করে দিচ্ছে। টেকসই পর্যটন (Sustainable Tourism) নিশ্চিত করার জন্য পরিবেশবান্ধব অবকাঠামো নির্মাণে জোর দিতে হবে।বিশ্ব পর্যটন অর্থনীতির পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, যেসব দেশ সফল, তারা তাদের জিডিপিতে পর্যটন থেকে উচ্চ অবদান রাখে (যেমন-ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জের অনেক দেশের জিডিপির ২০%-এরও বেশি)।...