যে ১৮টি স্কুলের শিশুদের তথ্য চুরি হয়েছে, সেই স্কুলগুলো যুক্তরাজ্যভিত্তিক নার্সারি স্কুল এবং ডে কেয়ার সেন্টার পরিষেবা প্রদানকারী জায়ান্ট প্রতিষ্ঠান কিডো ইন্টারন্যাশনালের। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানতে কিডো ইন্টারন্যাশনালের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল রয়টার্স, কিন্তু কোম্পানির কোনো কর্মকর্তা সাড়া দেননি। তবে রেডিয়েন্ট হ্যাকার গ্রুপ সাড়া দিয়েছে। গোপন মেসেজিং অ্যাপের মাধ্যমে গ্রুপের হ্যাকারদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল রয়টার্স। হ্যাকাররা জানিয়েছে, তারা গত বেশ কয়েক সপ্তাহ ধরে কিডো ইন্টারন্যাশনালের নেটওয়ার্কের ভেতরে ছিল। রয়টার্সকে হ্যাকাররা আরও জানিয়েছে, কিডো ইন্টারন্যাশনালের কাছে তারা অর্থ চেয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি যদি তাদের চাহিদামতো অর্থ পরিশোধ না করে, তাহলে পর্যায়ক্রমে এই ৮ হাজার শিশু এবং প্রতিষ্ঠানটির সব কর্মীর ব্যক্তিগত তথ্য তারা ডার্ক ওয়েবে প্রকাশ করবে। তবে কী পরিমাণ অর্থ চেয়েছে, তা রয়টার্সকে...