রাজধানীর নিম্নবিত্ত পরিবারের ৫–৬ বছরের একটি মেয়েশিশু ২০২১ সালে প্রতিবেশীর মাধ্যমে ধর্ষণের শিকার হয়। মামলার তদন্ত পর্যায়ে শিশুটির বাবা বলেন, তিনি মামলা চালাতে চান না। কারণ, সামাজিকভাবে তিনি লোকলজ্জায় পড়েছেন। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা তাঁকে বোঝানোর চেষ্টা করেছেন, ধর্ষণের মামলা আপসযোগ্য না। চাইলেই এ ধরনের মামলা তুলে নেওয়া যায় না। কিন্তু মেয়েটির বাবা সিদ্ধান্তে অনড়। তিন দফা নোটিশ পাঠানোর পরও তিনি থানায় হাজির হননি। শেষ পর্যন্ত এ মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা (আইও)। প্রতিবেদনে লেখা হয়, ‘ফাইনাল রিপোর্ট–ট্রু’ (চূড়ান্ত প্রতিবেদন–সত্য)। এ বছরের জুনে একজন বাড়িমালিকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগে পল্লবী থানায় মামলা করেন এক নারী। তদন্তের এক পর্যায়ে ওই নারী স্বীকার করেন, একটি বিষয় নিয়ে বিবাদ হওয়ায় তিনি ‘ভুয়া মামলা’ করেছিলেন। মামলাটি মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় ‘ফাইনাল রিপোর্ট–ফলস’ (চূড়ান্ত প্রতিবেদন–মিথ্যা) লিখে চূড়ান্ত প্রতিবেদন...