‘বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত’ হলেও কক্সবাজারের পর্যটন থেকে ‘প্রকৃতি’ যেন উধাও। দিনে দিনে তা আরও বেশি ‘কংক্রিটময়’ হয়ে ওঠছে। ‘অপরিকল্পিত ও অব্যবস্থাপনা’র সৈকতে প্রতিনিয়ত দেশি পর্যটকদের ভিড় বাড়লেও বিদেশিদের দৃষ্টি আকর্ষণে ব্যর্থ হচ্ছে কক্সবাজার। পর্যটন বিশেষজ্ঞদের মতে, এখানে যে বিদেশিরা আসেন, তাদের ভরসা থাকে কেবল সমুদ্রের প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখা, সেটুকুই। সৈকত ছাড়া কোনো আন্তর্জাতিক মানের বিনোদন নেই, নেই প্রকৃতিনির্ভর টেকসই পর্যটনের ব্যবস্থা। সরকারি হিসাবে, কক্সবাজারে নিবন্ধিত হোটেল-মোটেল-রিসোর্টের সংখ্যা প্রায় ৬০০। আর কক্সবাজার হোটেল–গেস্ট হাউস মালিক সমিতির জানিয়েছে, সমুদ্র সৈকতের পাশে শহরের কলাতলীতে মাত্র তিন বর্গকিলোমিটার এলাকার মধ্যেই গড়ে উঠেছে ৫৩৮টি হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট-কটেজ। কক্সবাজার চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির তথ্য বলছে, কক্সবাজারে প্রতি পিক সিজনে দেশি পর্যটকের সংখ্যা ২০ থেকে ২৫ লাখ ছাড়িয়ে যায়। অথচ বিদেশি পর্যটকের সংখ্যা বছরে কত তার...