পাঁচ দাবিতে আন্দোলন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আগামীকাল (আজ শনিবার) আমরা বৈঠকে বসব, সেখানে পরবর্তী কর্মসূচির বিষয়ে সিদ্ধান্ত আসতে পারে। তবে আমরা বিশ্বাস করি, সরকার জনগণের দাবি মেনে নেবে। কারণ, জামায়াতের দাবি জনগণের পক্ষের দাবি।’রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, জামায়াতের ‘সংস্কার প্রথম, তারপর নির্বাচন’ নীতি মূলত দুটি উদ্দেশ্য হাসিলের চেষ্টা। প্রথমত, সংস্কার প্রক্রিয়ায় নিজেদের প্রভাব বিস্তার করা; দ্বিতীয়ত, বিএনপির ওপর কৌশলগত চাপ সৃষ্টি করে নির্বাচনী জোটে আরও অনুকূল শর্ত আদায়। অন্যদিকে, বিএনপি দ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে নিজেদের জনপ্রিয়তা প্রমাণ করে ক্ষমতায় ফিরতে চাইছে। তবে উভয় দলের নেতৃত্বই প্রকাশ্যে জাতীয় ঐক্যের গুরুত্ব নিয়ে কথা বলছেন। কিন্তু ভেতরে ভেতরে তাদের কৌশলগত দূরত্ব বাড়ছেই। এমন পরিস্থিতি ইঙ্গিত দেয় যে, ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন শুধু ক্ষমতা পরিবর্তনের নির্বাচন হবে না, এটি একই সঙ্গে দুই সাবেক মিত্রের মধ্যকার রাজনৈতিক...