চীনের সাম্প্রতিক সিজে-১০০০ হাইপারসনিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচনে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে এক নতুন নিরাপত্তা বাস্তবতার জন্ম দিয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বিজয়ের ৮০তম বার্ষিকীতে আয়োজিত কুচকাওয়াজে, এই ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন নিছক সামরিক শক্তির প্রদর্শনী ছিল না। আসলে এটি ছিল, এক সুস্পষ্ট কৌশলগত বার্তা। চীন এভাবে জানিয়ে দিল যে, প্রযুক্তিগত সক্ষমতায় তারা এখন পশ্চিমা শক্তির সঙ্গে পাল্লা দিতে প্রস্তুত এবং প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার নির্মাণে তারা এক ধাপ এগিয়ে গেছে। সিজে-১০০০ বা ‘লং সোর্ড-১০০০’ একটি সুপার হাইপারসনিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র, যা শব্দের গতির পাঁচ থেকে দশগুণ বেশি গতিতে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের ভেতর দিয়ে ছুটে যেতে সক্ষম। প্রচলিত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের মতো এটি পূর্বানুমেয় পথে চলে না; বরং নিচু উচ্চতায় উড়ে মাঝপথে দিক পরিবর্তন করতে পারে এবং প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এড়িয়ে যেতে সক্ষম। এর ফলে আধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা যেমন থাড, এইজিস...