প্রতিটি প্রজাতির মাছের জন্য আলাদা পরিচর্যা প্রয়োজন হয়। ডিম ছাড়ানো থেকে শুরু করে বাচ্চা ফোটানো, প্রতিদিন খাবার দেওয়া, পানি পরিবর্তন, অক্সিজেনের ভারসাম্য রাখা এবং রোগবালাই প্রতিরোধ করা প্রতিটি ধাপেই দিতে হয় বাড়তি শ্রম। এ কারণে ভোর থেকে রাত অবধি খামারের কাজে ব্যস্ত থাকতে হয় তাকে।প্রজেশ্বর চন্দ্র জয় বলেন, ‘শুরুতে পরিবার ও আশপাশের লোকজন হাসাহাসি করলেও এখন সবাই অনুপ্রেরণা দিচ্ছে। প্রতি মাসে দেড় থেকে ২ লাখ টাকার মাছ বিক্রি করতে পারছি। স্বপ্ন এখন আরও বড়।’তিনি জানান, তার খামারের মাছ শুধু কুমিল্লা ও ঢাকায় নয়; নেওয়া হয় চট্টগ্রাম, রাজশাহী, রংপুর, দিনাজপুর ও বগুড়ায়ও। অনলাইনের মাধ্যমেও নিয়মিত অর্ডার পান। তার এই সফলতা দেখে বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা ব্যক্তির অনেকেই উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখেন।কুমিল্লা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. বেলাল হোসেন বলেন, দেশে মৎস্য উৎপাদনে...