দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর যুক্তরাজ্যে পরিচয়পত্র ব্যবস্থা বাতিল করা হয়েছিল। দীর্ঘদিন ধরে দেশটি জাতীয় পরিচয়পত্র চালুর বিষয়টি এড়িয়ে চললেও, বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের নেতৃত্বাধীন লেবার সরকার অভিবাসন নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার অভিযোগে ক্রমবর্ধমান জনতাবাদী চাপের মুখে পড়েছে। ফ্রি ডিজিটাল আইডিতে ব্যক্তির নাম, জন্মতারিখ, ছবি ছাড়াও জাতীয়তা ও বসবাসের তথ্য অন্তর্ভুক্ত থাকবে। সরকারের এক বিবৃতিতে বলা হয়, কাজের অধিকারের প্রমাণ হিসেবে এটি বাধ্যতামূলক হবে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এর ফলে যারা যুক্তরাজ্যে অবৈধভাবে অবস্থান করছে, তারা আর চাকরি পাবে না। অর্থ উপার্জনের সুযোগই অবৈধ অভিবাসীদের অন্যতম প্রধান প্রলোভন। এই ব্যবস্থা সেই সুযোগ বন্ধ করবে। ডিজিটাল আইডি ব্যবস্থার মাধ্যমে গাড়ির লাইসেন্স, শিশু যত্ন, কল্যাণভাতা ও কর-সংক্রান্ত সেবা গ্রহণ আরও সহজ হবে বলেও জানিয়েছে সরকার। প্রধানমন্ত্রী স্টারমার বলেন, ডিজিটাল আইডি যুক্তরাজ্যের জন্য বিশাল সুযোগ। এটি নাগরিকদের...