অপর বাসিন্দা ডা. রথিন ভট্টাচার্য বলেন, অনুমান করা হয় এ অঞ্চলে রাজা গোবিন্দ মানিক্যের শাসনামলে মন্দিরটি নির্মাণ করা হয়। তখন এই অঞ্চলে মুসলমান বসতি ছিল না। আমাদের এই এক গ্রামে ১৬টি মন্দিরে দুর্গাপূজা হতো। আমার দাদুর কাছ থেকে শোনা কথানুযায়ী এই মন্দিরের আনুমানিক নির্মাণকাল প্রায় ২০০ বছর। মঠের আদলে তৈরি মন্দিরটিতে শিবপূজা হতো। দেশ বিভক্তির পর এখান থেকে অধিকাংশ হিন্দু পরিবার ভারত চলে যায়। তারপর অযত্ন অবহেলায় মন্দিরটি প্রায় ধ্বংসের পথে। নেওয়া হয়নি কখনো সংস্কারের উদ্যোগ।চৌদ্দগ্রাম উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা বাবু প্রমোদ রঞ্জন চক্রবর্তী বলেন, স্থানীয় সনাতন ধর্মের নেতাদের সঙ্গে এ বিষয়ে আলাপ হয়েছে। আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা উৎসব শেষ করে চৌদ্দগ্রামের বাতিসার ঐতিহাসিক এ মঠ আদলের মন্দিরটিকে সংস্কারের জন্য আবেদন করা হবে।চৌদ্দগ্রাম উপজেলা পূজা উদযাপন ফ্রন্টের সেক্রেটারি আশীষ...