আবদুল-মুততালিব আল-কায়েসি ইসরায়েল ও জর্ডানের প্রধান সীমান্তপথ অ্যালেনবি ব্রিজে ইসরায়েলি সেনাদের লক্ষ্য করে আত্মঘাতী মিশনে যাওয়ার আগে একটি উইল লিখে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি লিখেছিলেন, ‘হে আমার উম্মাহর সন্তানেরা, আমরা কত দিন পর্যন্ত দখলদারদের বিষয়ে নীরব থাকব, যতক্ষণ না তারা আমাদের ভূমিতে প্রবেশ করে আমাদের পবিত্রতাকে লঙ্ঘন করে?’ আল-কায়েসি কিংবা তার আগে এই মাসের শুরুর দিকে একই সীমান্তে ইসরায়েলি বাহিনীকে আক্রমণকারী মাহির আল-জাজি—কেউ-ই ফিলিস্তিনি নন। তাঁরা দুজনই পূর্ব তীরের জর্ডানিয়ান। আল-কায়েসির বার্তা ছিল, ‘বিশ্বের সম্মানিত স্বাধীন মানুষদের উদ্দেশে এবং বিশেষভাবে শামের আরব গোত্রভাই জর্ডান, ফিলিস্তিন, সিরিয়া ও লেবাননের মানুষদের উদ্দেশে।’ আল-কায়েসির বার্তা স্পষ্ট, ‘গাজায় যা ঘটছে, তা অন্য আরব দেশগুলোতেও পুনরাবৃত্তি হবে। আমাদের নীরবতা মানেই সহায়তা। কিছু না করলে “গ্রেটার ইসরায়েল” আমাদের ঘরে এসে দাঁড়াবে। যদি এই বার্তা কেবল আম্মানের প্রান্তে...