কেশবা প্রিয় ও তার পরিবার মূলত হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলার নবীপুর গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা। পেশাগত ও পারিবারিক কারণে তারা দীর্ঘদিন ধরে উকিলপাড়ায় বসবাস করছিলেন। ছোট্ট প্রথমা দাস পড়তেন সতীশ চন্দ্র বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণিতে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সিলেটমুখী একটি ট্রাকের সঙ্গে বিপরীতমুখী অটোরিকশাটির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের তীব্রতায় ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান কেশবা প্রিয় ও সজল ঘোষ। গুরুতর আহত প্রথমাকে দ্রুত শান্তিগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে সেখানকার চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। প্রথমার বাবা প্রণয় দাস জানান, তার স্ত্রী ও মেয়ে সেদিন সিলেটে এক আত্মীয়ের বাড়িতে যাচ্ছিলেন। কিন্তু সেই সফর আর ফেরা হলো না। নিহত কেশবার এক আত্মীয় গোবিন্দ কুমার দাশ বলেন, ‘এ দুর্ঘটনায় পুরো এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। এমন মৃত্যু কেউ মেনে নিতে পারছে না।’ শান্তিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা...