প্রায় ৫ দশমিক ৮৮ একর এলাকা জুড়ে প্রাসাদে রয়েছে ২০০-এরও বেশি কক্ষ। সাতটি পৃথক অংশ, স্নানাগার, গোসলখানা এবং চারপাশে বিশাল প্রাচীরঘেরা কমপ্লেক্স দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করে। দক্ষিণ প্রাচীরের চারটি খিলানযুক্ত ফটকের প্রতিটির ওপরে সিংহমূর্তি রয়েছে। করিন্থীয় স্তম্ভ, লোহার বিম, ঘূর্ণায়মান ঢালাই লোহার সিঁড়ি, রঙিন কাচের জানালা, বিশাল বেলজিয়ান আয়না, অলংকৃৃত দেয়াল এবং ঝাড়বাতি প্রাসাদের স্থাপত্য সৌন্দর্যকে দিয়েছে উৎকর্ষ। প্রধান চারটি ভবনের পাশে রয়েছে ‘বালিয়াটি পাবলিক ক্লাব ও লাইব্রেরি’, যা পরে নির্মাণ করা হয়েছে। ইতিহাস থেকে জানা যায়, ১৯২৩ সালে জমিদার কিশোরী রায় চৌধুরী প্রাসাদে অ্যালোপ্যাথিক দাতব্য চিকিৎসালয় প্রতিষ্ঠা করেন, যা এখনো সরকারি ব্যবস্থায় চলছে। হীরালাল রায় চৌধুরী প্রাসাদের প্রবেশপথের কাছে কাউননড়া গ্রামে একটি পুকুরঘেরা বাগানবাড়ি নির্মাণ করেছিলেন, যেখানে অতিথিদের জন্য নৃত্য-সংগীত ও ভোজের আয়োজন হতো। ১৯৬৮ সালে প্রতœতত্ত্ব অধিদপ্তর বালিয়াটি প্রাসাদকে...