স্থানীয়দের অভিযোগ, ১৯৯৮ সালে এলজিইডির উদ্যোগে ১৯ মিটার দৈর্ঘ্যের ব্রিজটি নির্মিত হয়। কিন্তু নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহারের কারণে মাত্র পাঁচ বছরে ব্রিজটি নড়বড়ে হয়ে পড়ে। দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়ায় এবং গত বছরের বন্যায় প্রবল স্রোতে ব্রিজটি ধসে পড়ে। দুই পাশের মাটি ভেঙে গিয়ে গভীর খাদে পরিণত হয়েছে। বিকল্প কোনো রাস্তা না থাকায় স্থানীয়রা মুষ্টির চাল ও চাঁদা তুলে বাঁশ-কাঠের ব্রিজ নির্মাণ করেছেন। তবে ব্রিজ দিয়ে কেবল হেঁটে চলাচল সম্ভব। বাইক, সাইকেল কিংবা অটোরিকশা হালকা ভারি যানবাহন পারাপারের সময় যাত্রীদের নামিয়ে ঝুঁকি নিয়ে পার হতে হচ্ছে। সরেজমিনে দেখা যায়, ১৯ মিটার দৈর্ঘ্যের ব্রিজটির দুই পাশে ধসে গেছে। ধসে যাওয়া ব্রিজটি ওপর দিয়ে বাঁশ ও কাঠ দিয়ে পাটাতন তৈরি করে যাতায়াতের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ পাটাতনের ওপর দিয়ে চলছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ভ্যান ও...