উৎপাদন বেশি হওয়ায় এবং সরকারের নানা পদক্ষেপে আগামীতে চালের দাম কমে যেতে পারে বলে আভাস দিয়েছে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়। মাসিক অর্থনৈতিক হালনাগাদ প্রতিবেদনে মন্ত্রণালয়ের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি) এ আভাস দিয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ ও ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রবৃদ্ধির মধ্যে ভারসাম্য আনা প্রয়োজন—এমন পর্যবেক্ষণ রয়েছে প্রতিবেদনে। মন্ত্রণালয় বলছে, টানা অস্থিরতার পর গত অগাস্টে মূল্যস্ফীতি ৮ দশমিক ২৯ শতাংশে নেমে এসেছে। এটি ২০২২ সালের জুলাইয়ের পর সর্বনিম্ন। ২০২৪ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত মূল্যস্ফীতির হার ছিল দুই অঙ্কের ঘরে, অর্থাৎ ১০ শতাংশের বেশি। সেই পরিপ্রেক্ষিতে এই বিষয়টিকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হিসেবে পর্যবেক্ষণে তুলে ধরেছে জিইডি। সামষ্টিক অর্থনীতি সম্পর্কে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালের অগাস্টে বাংলাদেশের অর্থনীতির যে পরিস্থিতি, তাতে বহিঃখাতে স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। তবে দেশি বিনিয়োগ, রাজস্ব আহরণ ও উন্নয়ন ব্যয়ের ক্ষেত্রে ধীরগতি দেখা যাচ্ছে। বাংলাদেশের...