রাজশাহীতে জুলাই অভ্যুত্থানের ঘটনায় ২৭টি মামলা হয়েছে। ঘটনার সাড়ে ১৩ মাস পর বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলার অভিযোগে আরেকটি মামলা করা হয়েছে। এই মামলায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতাদের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক, বিভিন্ন পেশাজীবী, ব্যবসায়ী ও কোচিং সেন্টারের মালিককে আসামি করা হয়েছে। আসামিদের এমন তালিকা নিয়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। অভিযোগ উঠেছে, মামলা-বাণিজ্য করতে বিত্তবানদের বেছে বেছে আসামি করা হয়েছে। মামলার নেপথ্যে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজশাহীর নেতাদের মদত রয়েছে, এমন আলোচনাও ছড়িয়েছে। তবে বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বিকালে সংবাদ সম্মেলন করে দলীয় অবস্থান পরিষ্কার করেছেন এনসিপির মহানগরের নেতারা। তারা বলছেন, কেউ কেউ এই মামলা থেকে আসামিদের অব্যাহতি দেওয়ার নামে অর্থ দাবি করছেন বলে তারা শুনতে পাচ্ছেন। এই মামলাটিকে বাণিজ্যিক মামলা হিসেবে ব্যবহার করারও অভিযোগ এসেছে আমাদের কাছে। তবে এর সঙ্গে এনসিপির নেতারা জড়িত নন।...