মানুষ তার জীবনে অর্থ খোঁজে। দৈনন্দিন ব্যস্ততার ভিড়ে হয়ত ভাবা হয়, “আমি কি সত্যিই কোনো পার্থক্য তৈরি করতে পারছি?” তবে পার্থক্য তৈরির মানে সবসময় বড় কোনো বিপ্লব ঘটানো নয়। কখনও কখনও সেটি হতে পারে খুব ছোট একটি আচরণ, যেমন- দেরি করে এলেও কেউ যদি লিফটের দরজা ধরে রাখে, বা অচেনা একজন আপনাকে দেখে হেসে দেওয়া। “অনেকেই মনে করেন, পার্থক্য তৈরি মানে হয়ত একটি বড় অ-লাভজনক সংস্থা শুরু করা, বিশাল তহবিল সংগ্রহ করা বা চাকরি ছেড়ে সামাজিক কাজে ঝুঁকে পড়া”- মানসিক স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট কাম ডটকম’য়ে এভাবেই মন্তব্য করেন মার্কিন মনোবিজ্ঞানী ক্রিস মোসুনিক। অবশ্যই এগুলো বড় ধরনের প্রভাব ফেলে, তবে প্রতিদিনের জীবনে ছোট মুহূর্তেও সমানভাবে পার্থক্য তৈরি করা সম্ভব। মোসুনিক বলেন, “এটি হতে পারে শোকগ্রস্ত বন্ধুর পাশে থাকা, উত্তেজিত মুহূর্তে ধৈর্য ধরা,...