খেজুর শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর, যার মধ্যে রয়েছে ফ্ল্যাভোনয়েড, ক্যারোটিনয়েড এবং ফেনোলিক অ্যাসিড। এই যৌগগুলো প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং কোষকে ফ্রি র্যাডিক্যাল ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে, যা দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমায়। গবেষণায় দেখা গেছে যে, গর্ভাবস্থার শেষ সপ্তাহগুলোতে খেজুর খেলে তা প্রসব বেদনা কমাতে সাহায্য করে। খেজুর সার্ভিকাল প্রসারণে সাহায্য করে, যে কারণে সঠিক সময়ে সন্তান প্রসব সহজ হয়। খেজুর পরিশোধিত চিনির একটি চমৎকার ও স্বাস্থ্যকর বিকল্প হতে পারে। এর প্রাকৃতিক মিষ্টিতে ফাইবার এবং পুষ্টির অতিরিক্ত সুবিধা রয়েছে, যা বেকিং, স্মুদি বা প্রাকৃতিক সিরাপ হিসাবে একটি দুর্দান্ত বিকল্প হতে পারে। খেজুরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টবিশেষ করে ফ্ল্যাভোনয়েড, মস্তিষ্কের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে বলে প্রমাণিত হয়েছে। নিয়মিত খেজুর খেলে তা অক্সিডেটিভ স্ট্রেস থেকে রক্ষা করতে এবং নিউরোডিজেনারেটিভ রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য...