জানা গেছে, অভিযুক্ত ব্যক্তিরা সাঁওতাল শিক্ষার্থীদের স্কুলে যাওয়া-আসায় বাধা সৃষ্টি করছে। তারা অভিভাবকদের হুমকিও দিয়েছে। সাঁওতাল সম্প্রদায়ের শিশুদের শিক্ষার অধিকার এবং তাদের খেলাধুলার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করার এই প্রচেষ্টা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও খেলার মাঠ কোনো সম্প্রদায়ের জন্য শুধু শিক্ষা বা বিনোদনের জায়গা নয়, এটি তাদের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখার প্রতীক। এই প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর হামলা মানে একটি সম্প্রদায়ের অস্তিত্বের ওপর আঘাত করা। সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের উচিত, সাঁওতাল সম্প্রদায়ের বিদ্যালয় ও খেলার মাঠ দখলের অভিযোগ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া। অবিলম্বে অভিযোগের সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নিতে হবে। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য যেমন, আদিবাসী সম্প্রদায়ের প্রতি সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্যও তেমন এটা জরুরি। বিদ্যালয় ও খেলার মাঠের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে স্থানীয় প্রশাসন ও...