দেশটির গোয়েন্দামন্ত্রী সাইয়্যেদ ইসমাইল খাতিব জানিয়েছেন, ইরানি বিশ্লেষকরা এখনও এসব নথি খতিয়ে দেখছেন এবং তালিকাটি আরও বিস্তৃত হচ্ছে। এই তথ্যগুলো ‘মাকড়সার জাল’ নামে একটি ডকুমেন্টারিতে প্রকাশ করা হয়েছে, যা গতরাতে ইরানের জাতীয় টেলিভিশনে সম্প্রচারিত হয়। মন্ত্রী জানান, ডকুমেন্টারিতে দেখানো হয়েছে কীভাবে ইরানের গোয়েন্দা সংস্থা এ তথ্যভান্ডার হাতে পায়, যেখানে গবেষক, বিজ্ঞানী এবং অস্ত্র প্রকল্পের সিনিয়র ম্যানেজারদের তালিকা রয়েছে। এদের মধ্যে মার্কিন ও ইউরোপীয় বিজ্ঞানীরাও রয়েছেন, যারা সংশ্লিষ্ট কর্মসূচির সঙ্গে জড়িত। ইসমাইল খাতিব বলেন, “ইরানি গোয়েন্দারা বহুস্তরীয় জটিল এক অভিযানে অংশ নিয়ে ইসরায়েলের গোপন ভল্টে প্রবেশ করে পারমাণবিক, সামরিক, গোয়েন্দা ও বৈজ্ঞানিক খাতের তথ্য সংগ্রহ করে। এই ভান্ডারে সংবেদনশীল দ্বৈত-ব্যবহারযোগ্য সামরিক ও বৈজ্ঞানিক স্থাপনাসমূহের সুনির্দিষ্ট তথ্যও রয়েছে। এ ছাড়াও এমন নথি রয়েছে, যা থেকে প্রমাণিত হয় যে, ইসরায়েলি কর্মকর্তারা এবং মার্কিন...