বিশ্লেষকরা বলছেন, এই সক্ষমতা ভারতের সামরিক কৌশলে বড় পরিবর্তন আনবে। একদিকে শত্রুপক্ষের স্যাটেলাইটের চোখ ফাঁকি দিয়ে সুড়ঙ্গের ভেতরে ক্ষেপণাস্ত্র গোপন রাখা সম্ভব হবে, অন্যদিকে যুদ্ধের সময়ে প্রচলিত ঘাঁটি ধ্বংস হয়ে গেলেও রেললাইন ব্যবহার করে বিকল্প লঞ্চপয়েন্ট থেকে পাল্টা হামলা চালানো যাবে।আন্দোলনে উত্তাল ভারতের লাদাখ, কারফিউ জারিতবে এর কিছু সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। রেললাইন ছাড়া এ ব্যবস্থা কার্যকর নয়, আবার শত্রুপক্ষ চাইলে রেলপথে নাশকতা চালাতে পারে। তবুও ভারতীয় সেনাদের জন্য এটি বড় কৌশলগত সুবিধা হিসেবে দেখা হচ্ছে।রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র শীতল যুদ্ধের সময় থেকেই রেলভিত্তিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা চালু করেছিল। চীনও এই প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হলো ভারত। প্রতিরক্ষামন্ত্রীর ভাষ্য অনুযায়ী, অগ্নি-প্রাইমের এই রেলভিত্তিক পরীক্ষামূলক সাফল্য ভারতের প্রতিরক্ষা কৌশলে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। তথ্যসূত্র : এনডিটিভি তবে এর কিছু সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। রেললাইন...