কমপ্লেক্সের ভেতরে রয়েছে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের নাম সম্বলিত স্মৃতিফলক। ভবনের প্রথম তলায় মার্কেট, দ্বিতীয় তলায় অফিসের জন্য ছয়টি কক্ষ এবং তৃতীয় তলায় একটি সম্মেলন কক্ষ নির্মিত হয়েছে। ২০১২ সালে মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনায় ৬৪ জেলার ৪২১টি উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এ প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয় ১ হাজার ১৯৯ কোটি টাকা। প্রথমে ২০১৫ সালের জুনে নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও প্রকল্পের মেয়াদ দুই দফা বাড়িয়ে ২০২৩ সালের জুনে শেষ করা হয়। প্রতিটি ভবন নির্মাণে ব্যয় হয় প্রায় ২ কোটি ৬০ লাখ টাকা। যদিও ২০২৪ সালে সারাদেশে ৩৪টি মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স একসঙ্গে উদ্বোধনের পরিকল্পনা ছিল, তা এখনও বাস্তবায়ন হয়নি। এদিকে নবীনগরের মুক্তিযোদ্ধারা বর্তমানে পৌর ভবন সংলগ্ন অফিসে স্থান সংকুলান ও সুযোগ-সুবিধার অভাবে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। অপরদিকে ২ কোটি ৬০ লাখ...