চলতি শীতকালীন মৌসুমে আগাম জাতের ফুলকপি চাষ করেছিলেন বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার আমরুল ইউনিয়নের মারিয়া পশ্চিমপাড়া গ্রামের দরিদ্র কৃষক রাকিব হাসান, সাইদুল ইসলাম ও আবেদ আলী। জমি প্রস্তুত করে ভাদ্র মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে চারা রোপণ করেন তারা। সযত্ন পরিচর্যায় গাছগুলো তরতাজা হয়ে উঠলেও হঠাৎ কিছু গাছে পচন দেখা দেয়। এতে দুশ্চিন্তায় পড়ে কৃষকেরা উপজেলার ডেমাজানী বাজারের জিয়াউর রহমান জিয়ার কীটনাশক দোকানে যান। ব্যবসায়ী জিয়া ও সুইট এগ্রোভেট লিমিটেড কোম্পানির পরিবেশকের পরামর্শে তারা ‘সুইটনেব ৭৬ ডব্লিউপি’ পচননাশক পাউডার কিনে নির্দেশনা অনুযায়ী জমিতে স্প্রে করেন। কিন্তু ২-৩ দিনের মধ্যেই উল্টো চারা গাছ মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। এমনকি জমির ঘাস পর্যন্ত পুড়ে যেতে দেখা যায়। ফলে পুরো জমি নষ্ট হয়ে কৃষকের স্বপ্ন মুহূর্তেই ভেঙে যায়। একই ওষুধ ব্যবহার করে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন উপজেলার চোপিনগর ইউনিয়নের বর্গাচাষি...