ডাকসু নির্বাচন–পরবর্তী পোস্টমর্টেম বা সুরতহাল এখনো চলছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা জয়-পরাজয়ের নানা রকম বিশ্লেষণ করেছেন। বেশ কিছুদিন পত্রিকার শিরোনাম একচেটিয়া ডাকসু ও কিছুটা জাকসু দখল করে রেখেছিল। ডাকসুর ফলাফল নিয়ে রাজনৈতিক দল কোনোটি বিব্রত, কোনোটি উৎফুল্ল। যারা বিব্রত, তারা তাদের জুনিয়রদের পরাজয়ের হরেক রকম ষড়যন্ত্রতত্ত্ব খুঁজে বের করেছে। রাজনৈতিক দল যারা জিতেছে, তারা জয় নিয়ে উৎসব না করে চুপচাপ হাসছে। ডাকসুতে শিবিরের জয়ের অনেক কারণ সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষকেরা বের করেছেন। এর মধ্যে আছে শিবিরের কোচিং পরিচালনা, প্রার্থীদের বিনম্র ভদ্র আচরণ, দীর্ঘদিনের প্রস্তুতি, সাধারণ শিক্ষার্থীদের সমস্যা নিয়ে কথা বলা, ইত্যাদি। এগুলোর সবই হয়তো সঠিক। যেকোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য এগুলো গুরুত্বপূর্ণ। জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতির জন্যই শিবিরকে ভোট দিয়েছেন, তা কাউকে তেমনভাবে বলতে শুনলাম না। কারণ, শিবির এবার জামায়াতের রাজনীতিকে ধামাচাপা দিয়ে বা আইডেন্টিটি লুকিয়ে...