ঢাকাই সিনেমার ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় নাম ‘ছুটির ঘণ্টা’। নারায়ণগঞ্জের একটি স্কুলে ঘটে যাওয়া একটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত এ সিনেমাটি সে সময়ের সব দর্শককেই আবেগাপ্লুত করছে। স্কুল ছুটির পর বাথরুমে আটকে পড়া এক ছাত্রের করুণ পরিস্থিতি এবং শেষে তার মর্মান্তিক মৃত্যু ছিল সিনেমার সবচেয়ে হৃদয়বিদারক অংশ। এটি একদিকে ভালো লাগার অনুভূতি দেয়, অন্যদিকে ক্লাইম্যাক্সের বিষণ্নতায় ডুবিয়ে রাখে। এটি নির্মাণের মূল উদ্দেশ্য ছিল সচেতন করা। বিস্তারিত রয়েছে এ প্রতিবেদনে। সত্তরের দশকের শেষ দিকে চট্টগ্রামের ফতেহাবাদ গ্রামে ‘অশিক্ষিত’ নামের একটি সিনেমার শুটিং করছিলেন পরিচালক আজিজুর রহমান। শুটিংয়ের ফাঁকে পত্রিকায় চোখ বুলাতেই একটি শিরোনামে তার চোখ আটকে যায়। ‘একটি মর্মান্তিক দুর্ঘটনা’ শিরোনামের দুই কলামের সেই খবরে জানতে পারেন, নারায়ণগঞ্জের এক স্কুলছাত্র শৌচাগারে আটকে থাকার পর মারা গেছে। এমন খবরে মর্মাহত হন তিনি। সে...