মূল স্প্যানিশ থেকে ভাষান্তর : সুরাইয়া ফারজানা হাসান টানা বৃষ্টির তৃতীয় দিনে ওরা বাড়ির ভিতর এত বেশি কাঁকড়া নিধন করেছে যে, পেলায়োকে ওর জলমগ্ন উঠোনটা পার হয়ে ওগুলোকে সাগরে ছুড়ে দিতে হলো, কারণ সদ্যজাত শিশুটির গায়ে রাতভর তাপমাত্রা ছিল আর আর ওরা ভেবেছে এই প্লাবনের কারণেই বুঝি জ¦রটা এসেছে। গত মঙ্গলবার থেকে পৃথিবীটা যেন মুখ ভার করে আছে। আকাশ আর সাগর ধূসর-ছাইরঙা মেঘে একাকার হয়ে গিয়েছে আর সৈকতের বালু, যেগুলো মার্চের রাতে চূর্ণবিচূর্ণ আলোর মতো চিকচিক করত, সেগুলো কাদা আর পচা শামুকের থকথকে ঝোলে পরিণত হয়েছে। দুপুরবেলায় সূর্যের আলো এতই মিটমিটে হয়ে গেল যে, পেলোয়ো যখন সাগরে কাকড়াগুলো ছুড়ে ফেলে দেয়ার পর বাড়ি ফিরে আসছিল, উঠোনের পিছনে কী যেন একটা নড়াচড়া করছে আর ব্যথায় কাতরাচ্ছে সেটা দেখা ওর পক্ষে বেশ...