বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সন্ত্রাস দমন ও অপরাধ নিয়ন্ত্রণে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) এক অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, পুলিশ, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং আনসারের দক্ষ সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত এ বিশেষায়িত বাহিনী আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে ২০০৪ সালের ২৬ মার্চ। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই র্যাব অপরাধ দমন, জঙ্গিবাদ নির্মূল এবং বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে জনগণের আস্থা অর্জন করেছে। র্যাবের মূল লক্ষ্য দেশের অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমন। জঙ্গি আস্তানা চিহ্নিতকরণ, গ্রেপ্তার এবং সফল অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে তারা জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে র্যাব একাধিক সফল সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান চালিয়ে জঙ্গি নেটওয়ার্ক দুর্বল করেছে, যা আন্তর্জাতিক মহলেও প্রশংসিত হয়েছে। র্যাব শুধুমাত্র সন্ত্রাস দমনে নয়, সাধারণ অপরাধ নিয়ন্ত্রণেও কার্যকর ভূমিকা পালন করে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ, চাঁদাবাজি, মানবপাচার, অস্ত্র ব্যবসা, ছিনতাই ও ডাকাতি...