২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭—এই দিনটি ইরানের প্রতিরক্ষা ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হয়ে আছে। সেদিন প্রকাশ্যে সফলভাবে পরীক্ষা চালানো হয়েছিল ‘খোররামশাহর’ নামের একটি মধ্যপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের।আজ আট বছর পরে ফিরে তাকালে দেখা যায়, এটি কেবল একটি অস্ত্রের পরীক্ষা ছিল না; বরং ছিল ইরানের প্রতিরক্ষা ও অ্যারোস্পেস শিল্পে এক ধারাবাহিক এবং কৌশলগত অগ্রগতির সূচনা। সেই সময়ের প্রচারিত ভিডিওচিত্রে ধরা পড়ে ক্ষেপণাস্ত্রটির শক্তিশালী উড্ডয়ন ও নোজ-কোন ক্যামেরা থেকে ধারণ করা আকাশযাত্রার দৃশ্য—ইরানের দেশজ প্রযুক্তির আত্মবিশ্বাসকে বহুগুণ বাড়িয়ে দেওয়া একটি মুহূর্ত। এ ক্ষেপণাস্ত্রকে নাম দেওয়া হয় দক্ষিণ-পশ্চিম ইরানের খোররামশাহর শহরের নামানুসারে—যা ১৯৮০-এর দশকে ইরান-ইরাক যুদ্ধের সময় প্রতিরোধ ও আত্মত্যাগের প্রতীক হয়ে উঠেছিল। ফলে ক্ষেপণাস্ত্রটি প্রযুক্তিগত অগ্রগতির পাশাপাশি একটি প্রতীকী অর্থও বহন করে। ২০১৭-এ উন্মোচিত প্রথম খোররামশাহর ক্ষেপণাস্ত্রের দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ১৩ মিটার, ব্যাস প্রায় ১.৫...