মাগুরা:সাপের প্রজাতি সঠিকভাবে না চেনার কারণে সাপের ছোবলে বছরে প্রায় ৭৫০ জন মানুষের মৃত্যু হয়। মানুষ ছাড়াও বছরে সাপের ছোবলের শিকার হয় ১৯ হাজার গবাদিপশু । বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) মাগুরায় ‘সর্প দংশন বিজ্ঞানের আলোয় প্রতিকার’ বিষয়ক এক সেমিনারে এ কথা বলেন বন্যপ্রাণী গবেষক আবু সাঈদ। দুপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক অহিদুল ইসলাম। আবু সাঈদ আরো বলেন, অনেক সময় ডাক্তারদের কাছে সাপের ছোবলের সঠিক তথ্য না দেওয়ার কারণে এন্টিভেনাম দেওয়া সম্ভব হয় না। তিনি ডাক্তারের কাছে সঠিক তথ্য প্রদানের পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, অনেক জায়গায় সাপের দাঁত ভেঙে ওঝারা খেলা দেখান। তবে দাঁত ভাঙার পরও সাপের বিষ থেকে যায়। সাপ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় দংশন করতে পারে। বিষক্রিয়ার প্রভাবে প্রথমে রোগীকে সাধারণভাবে রশি দিয়ে বেঁধে দেওয়া...