ধরুন, আপনি গুগলে নিজের নাম লিখে সার্চ দিলেন। দেখলেন, আপনার নামে ছড়ানো রয়েছে পর্নোগ্রাফিক ভিডিওর অসংখ্য লিংক। সেগুলো হোস্ট করা হয়েছে বিশ্বের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়, বহুজাতিক কোম্পানি বা সরকারি প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে। লিংকে ক্লিক করলেই নিয়ে যাচ্ছে পর্নো বা জুয়ার সাইটে। ভারতের আসাম রাজ্যের এক নারী ঠিক এমন ঘটনার শিকার হয়েছেন। বাংলাদেশেও কাছাকাছি ঘটনার শিকার হয়েছেন কয়েকজন। এসব ঘটনায় সাইবার অপরাধের পাশাপাশি গুগলের নিজস্ব নীতিমালাও লঙ্ঘন করা হয়েছে। তথ্য যাচাইকারী প্রতিষ্ঠান ডিসমিসল্যাবের ‘ফার্স্ট হ্যারাসড বাই আ ডিপফেক দেন বাই পর্নো লিংকস ডমিনেটিং সার্চ রেজাল্টস’শীর্ষক এই প্রতিবেদনে বলা হয়, আয়ের জন্য প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগলের নীতিমালা লঙ্ঘন করে ডিপফেকের মাধ্যমে এমন ভুয়া লিংক ছড়িয়ে পড়ছে। এটি মানুষকে অনলাইনে হয়রানিতে ফেলছে। ডিপফেক হলো প্রযুক্তি ব্যবহার করে কারও ভুয়া ছবি ও ভিডিও তৈরি করা। ডিসমিসল্যাবের প্রতিবেদনে...