মনোহরগঞ্জ থানার ওসি বিপুল চন্দ্র দে বলেন, ড্রেজার বিষয়ে আমি কোনো সংবাদ পেলে সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ পাঠিয়ে বন্ধ করে দিচ্ছি। পুলিশ চলে এলে তারা পুনরায় চালু করে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও এসিল্যান্ড কয়েকজনের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিলে এটা বন্ধ করা সম্ভব হবে।মনোহরগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নাসরিন বলেন, আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে। উপজেলার কোথাও যদি ড্রেজার মেশিন বসায়, আমাকে জানালে আমি সঙ্গে সঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে...