এ দেশে চিকিৎসার খরচ চালাতে নিজের পকেট থেকে বেশি খরচ করতে হয়। চিকিৎসার খরচে সরকারের ভূমিকা একেবারেই কম। অর্থাৎ অসুস্থতার ব্যয়ভার নিজেকে কিংবা পরিবারকেই বহন করতে হয়। সরকারি হাসপাতালের সেবা যথেষ্ট নয়। ফলে বেসরকারি হাসপাতাল থেকেই মানুষকে চিকিৎসা নিতে হয়। এ বাস্তবতায় দেশের মানুষ চিকিৎসা করাতে গিয়ে হিমশিম খান। ঠিক সেখানেই স্বাস্থ্যবিমার ভূমিকা চলে আসে। স্বাস্থ্যবিমার দুটি ধরন আছে। প্রথমত, ব্যক্তি বিমা। দ্বিতীয়ত, করপোরেট বিমা। এই করপোরেট স্বাস্থ্যবিমার বিশেষ দিক হলো, সরাসরি হাসপাতালের চিকিৎসার খরচ বহন করা অর্থাৎ বিমা করা কোনো ব্যক্তিকে হাসপাতালে ভর্তি হতে হলে বিমা কোম্পানি সরাসরি সেই খরচ শোধ করে দেয়। ব্যক্তিকে বা তাঁর পরিবারের সদস্যকে সরাসরি হাসপাতালের ব্যয়ভার বহন করতে হয় না। এই প্রক্রিয়া অবশ্যই চুক্তির শর্তানুযায়ী হবে। বাংলাদেশের বিমা কোম্পানিগুলো দুই ধরনের স্বাস্থ্যবিমা দিয়ে থাকে।...