গত বছর যোগদান করেই তিনি শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সঙ্গে ভিন্ন ভিন্ন দিনে মতবিনিময় করেন। মতবিনিময়ে তারা বিভিন্ন বিষয়ে খোলামনে মত ব্যক্ত করেন। যোগদানের সময়ের অঙ্গীকার ও প্রত্যাশা পূরণের জন্য তিনি গঠনমূলক কাজ করে যাচ্ছেন। ৩৬৫ দিনে তিনি দৃশ্যমান অনেক কাজই করেছেন; যা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর থেকে গবেষণা ও উদ্যোক্তা বিষয়ে কোনো ইনস্টিটিউট বা সেল ছিল না। তিনি এ বছর ‘ইনস্টিটিউট অব ইনোভেশন অ্যান্ড এন্ট্রাপ্রেনারশিপ ডেভেলপমেন্ট’, ‘রিসার্চ অ্যান্ড টেকনোলজি ট্রান্সফার সেল’ এবং ‘সেল ফর ন্যাশনাল অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল কোলাবোরেশন’ নামে একসঙ্গে একটি ইনস্টিটিউট ও দুটি সেল গঠন করেন। শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের দক্ষ করে তুলতে বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থী যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি একজন পরিচ্ছন্নতাকর্মীর অবদানও অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। বর্তমান প্রশাসন...