আমিরুল হক : প্রথমত, কাস্টমস ও বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে নিয়মিত সমন্বয় করে প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা হবে, যাতে ব্যবসায়ীরা সরাসরি তাদের সমস্যার কথা বলতে পারেন। দ্বিতীয়ত, প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে হবে। এখনো অনেক কাজ ম্যানুয়ালি হয়, যা অনিয়ম ও হয়রানির সুযোগ সৃষ্টি করে। ডিজিটাল প্রসেসিং সিস্টেম চালু হলে ব্যবসায়ীরা দ্রুত সেবা পাবেন এবং দুর্নীতির সুযোগ কমে যাবে। তৃতীয়ত, আমরা সরকারের কাছে শক্ত অবস্থান থেকে ‘ইজি অব ডুয়িং বিজনেস’ সূচকে উন্নতি আনতে হলে চট্টগ্রাম বন্দরের সেবা আন্তর্জাতিকমানে উন্নীত করতেই হবে। এ বিষয়ে চেম্বারকে লবিস্টের ভূমিকা নিতে হবে। যুগান্তর : বে-টার্মিনাল চট্টগ্রামের জন্য গেমচেঞ্জার হতে পারে। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করতে চেম্বারের কী ধরনের ভূমিকা রাখা উচিত। আমিরুল হক : চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়াতে এই প্রকল্পের বিকল্প নেই। এটিকে চট্টগ্রামের ভবিষ্যৎ বললেও অত্যুক্তি হবে...