চিকিৎসকরা জানান, বাংলাদেশে আইভিএফ কেন্দ্রগুলোর বেশিরভাগেই এখনো উন্নত জেনেটিক স্ক্রিনিং বা এমব্রায়ো বায়োপসি প্রযুক্তি নেই। অথচ এসব প্রযুক্তি প্রয়োগ করলে ভ্রূণের ক্রোমোজোমজনিত ত্রুটি আগেই শনাক্ত করা সম্ভব হবে। এর ফলে গর্ভপাত বা ইমপ্ল্যান্টেশন ব্যর্থ হওয়ার ঝুঁকি কমবে এবং একটি সুস্থ সন্তান জন্ম দেওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে। প্রি-ইমপ্লান্টেশন জেনেটিক টেস্টিং (পিজিটি) ও এন্ডোমেট্রিয়াল রিসেপটিভিটি টেস্ট (ইআরএ) বিশেষত তাদের জন্য কার্যকর যারা একাধিকবার আইভিএফে ব্যর্থ হয়েছেন। নেক্সট জেনারেশন সিকোয়েন্সিং প্রযুক্তির মাধ্যমে ভ্রূণের অস্বাভাবিকতা শনাক্ত করা যাবে আরও নির্ভুলভাবে। পাশাপাশি চিকিৎসার খরচ নিয়ন্ত্রণে আনার দিকেও নজর দেওয়া হচ্ছে, যাতে সাধারণ মানুষ এই সুবিধা নিতে পারেন।তবে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, প্রযুক্তি উন্নত হলেও রোগীর শারীরিক অবস্থা, বয়স ও ভ্রূণের গুণমানের মতো বিষয়গুলো বিবেচনায় রাখতে হবে। কারণ কেবল প্রযুক্তি নয়, বাস্তব পরিস্থিতিই নির্ধারণ করবে সফলতার হার। একইসঙ্গে...