মেম্বাররা ষড়যন্ত্রমূলকভাবে অপপ্রচার ও মিথ্যা তথ্য প্রচার করে অনাস্থা জানিয়ে আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা চালাচ্ছেন। যারা অনাস্থা জানিয়েছে তাদের ১০ জন মেম্বারই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। আওয়ামী লীগের আমলেও তারা আমাকে বিভিন্নভাবে নাজেহাল করেছেন। তিনি বলেন, প্রতি অর্থবছরে ইউনিয়ন পরিষদে যে বরাদ্দ আসে তা যথাযথ নিয়ম ও সংখ্যা গরিষ্ঠ ইউপি সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতেই বাস্তবায়ন করা হয়। এসময় তিনি সাংবাকদিরকে বিভিন্ন ওয়ার্ডের মেম্বারদের উপস্থিতিতে ধারণ করা কাজের স্থির চিত্র ও রেজুলেশন দেখান। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ফজলুল হক মাখন জানান, সম্প্রতি ৭ নং ওয়ার্ডের বিএনপিপন্থী ইউপি সদস্য সেলিমকে টি আর এর আওতায় নিশ্চিন্তপুর ঈদগাহ মাঠের মিনার নির্মানে ৩ লাখ টাকার প্রকল্প দিলে প্রথম কিস্তির ১ লাখ ২০ হাজার টাকা দিয়ে দ্বিতীয় কিস্তির সমুদেয় টাকা নিজের কাছে রেখে দেয়।অবশিষ্ট টাকা...