ঘটনার পর নিহতের বড় ভাই আমির হোসেন বাদী হয়ে হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ এ ঘটনায় করিমের স্ত্রী ও তিন শ্যালককে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদে তারা হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে। পরে শনিবার বিকেলে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কামাল উদ্দিনের আদালতে চার আসামি ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। তদন্তে জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট রাতে তাছলিমার পরিকল্পনায় শ্যালক ইসরাফিল মাদক সেবনের প্রলোভন দেখিয়ে করিমকে শ্বশুরবাড়িতে ডেকে নেয়। সেখানে তিন ভাই মিলে লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করলে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। এ বিষয়ে দেবিদ্বার থানার ওসি সামছুদ্দিন মোহাম্মদ ইলিয়াছ জানান, স্ত্রী ও শ্যালকেরা পরিকল্পিতভাবে করিমকে হত্যা করে। মাদক সেবনের প্রলোভনে ডেকে নিয়ে শ্বশুরবাড়িতে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। নিহত করিম প্রায়ই স্ত্রী ও মেয়েকে নির্যাতন করতেন। এতে অতিষ্ঠ হয়ে তারা এ...