টেকনাফের সাবরাং স্লুইসগেট এলাকায় গভীর রাতে একটি সাধারণ মাছ ধরার ট্রলারে লুকানো ছিল ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা। বিজিবির হঠাৎ অভিযানে ধরা পড়েন রোহিঙ্গা যুবক মো. ওমর সিদ্দিক। এটি শুধু একক ঘটনা নয়, বরং বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে মাদক পাচারের নতুন কৌশল ও ভয়াবহ বাস্তবতার প্রতিফলন।রাখাইন অঞ্চলের পরিস্থিতির কারণে সাগরপথ এখন মাদক কারবারিদের প্রধান রুটে পরিণত হয়েছে। সেখানে মাদক উৎপাদন থেমে না থেমে চলছেই, আর অস্ত্র ও অর্থ সংগ্রহের জন্য ইয়াবা পাচার হচ্ছে অব্যাহত। বিজিবি বলছে, দেশের মধ্যে প্রবেশ করা ইয়াবার ৮০ শতাংশই আসছে সাগরপথে, যেখানে মাছ ধরার নৌকা আর ট্রলার ভেজাল চালান বহন করছে।সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন রোহিঙ্গা শিবিরের হতদরিদ্র যুবকরা। তাদেরকে পাচারকারীরা হাতিয়ার বানিয়ে মাদক চক্রের কাজে ব্যবহার করছে। টেকনাফ ও হ্নীলাসহ বিভিন্ন সীমান্ত এলাকায় বড় বড় ইয়াবা চালান...