বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বিইআরসি আইনের ২০০৩-এর ধারা ২২(খ), ধারা ৩৪(৪) ও ৩৪(৬) লঙ্ঘন এবং ভোক্তা স্বার্থ খর্বের অভিযোগে ৩১ জুলাই রাষ্ট্রপতির কাছে চিঠি দিয়েছে ক্যাব। ওই চিঠিতে কমিশনের চেয়ারম্যানসহ সব সদস্যকে স্ব-স্ব পদ থেকে অপসারণ এবং ধারা ৪২ অনুযায়ী শাস্তি প্রদানের দাবি জানানো হয়েছে।২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৫ হাজার ৫৫৯ কোটি টাকাক্যাব জানিয়েছে, অতীতের ধারাবাহিকতায় বর্তমান বিইআরসিও একই ধরনের আইন লঙ্ঘন অব্যাহত রেখেছে, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তাই জ্বালানি অপরাধ প্রতিরোধ ও সুবিচার নিশ্চিত করতে রাষ্ট্রপতির কাছে আনা অভিযোগ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত কোনো গণশুনানিতে অংশগ্রহণ করবে না ক্যাব। এছাড়া আগামী ৬ অক্টোবর সার শ্রেণির গ্যাসের মূল্যহার বৃদ্ধির প্রস্তাবের ওপর অনুষ্ঠাতব্য গণশুনানিতেও অংশ নেবে না সংগঠনটি। ক্যাব জানিয়েছে, অতীতের ধারাবাহিকতায় বর্তমান বিইআরসিও...