স্থানীয়দের অভিযোগ, জমির নামজারি পেতে থাকা কাগজপত্রের জন্য সরকারি নিয়ম অনুযায়ী মাত্র ১১৭০ টাকা লাগলেও তিনি ৭ হাজার টাকা পর্যন্ত গ্রহন করেন। অফিসে নামজারি মঞ্জুর হলে ১১০০ টাকা অনলাইনে পরিশোধ করার কথা থাকলেও বাস্তবে ভিন্ন রকমের অবস্থা বিরাজমান। অনেকে এ কথা প্রকাশে ভয় পাচ্ছেন, কারণ টাকা না দিলে নামজারি করাও মুশকিল। অভিযোগের প্রেক্ষিতে স্থানীয় সাংবাদিকরা সরেজমিনে গিয়ে উপ-সহকারী ভূমি কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে গেলে, তিনি আচমকা দৌড়ে পালিয়ে যান। পরে ফোনেও তার সঙ্গে যোগাযোগ সম্ভব হয়নি। ভুক্তভোগীরা জানান, “আমরা সাধারণ মানুষ। সরকারি ফি হলেও বাস্তবে অনেক বেশি টাকা দিতে হয়। টাকা না দিলে নামজারি বা জমি সংক্রান্ত অন্য কোনো কাজ সম্পন্ন হয় না, তাই বাধ্য হয়েই টাকা দিতে হয়।” মঠবাড়িয়া ইউনিয়নের সহকারী ভূমি কর্মকর্তা শ্যামল চন্দ্র মিস্ত্রি সাংবাদিকদের বলেন, “তিমির...