ফরিদগঞ্জের এক কলেজ শিক্ষার্থী বলেন, প্রথমে ৩৬ টাকা বিনিয়োগ করে ৩ হাজার টাকা পাই। ফলে লোভে পড়ে এ খেলায় আসক্ত হয়ে পড়েছি। গত ছয় মাসে এ জুয়ার নেশায় পড়ে বাবার দেওয়া মোটরসাইকেল বিক্রি করে দিয়েছি।অনলাইন জুয়ার শাস্তি কী, জানাল তথ্য মন্ত্রণালয়নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক অটোরিকশাচালক বলেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই প্রথমে অংশগ্রহণকারীদের জুয়ায় জিতিয়ে লোভে ফেলা হয়। এরপর নেশা ধরে গেলে একের পর এক টাকা খোয়ানোর ঘটনা ঘটতে থাকে। তখন আর বের হওয়ার পথ থাকে না। অনলাইন এ জুয়ার কারণে বাড়ছে পারিবারিক অশান্তি।উপজেলার রূপসা উত্তর ইউনিয়নের বাসিন্দা এক গৃহবধূ বলেন, আমার স্বামী অনলাইন জুয়ায় আসক্ত হয়ে ঘরের জিনিসপত্র বিক্রি করতেন। এ নিয়ে প্রতিবাদ করলে স্বামীর হাতে নির্যাতনের শিকার হতে হতো। কলহ দেখা দেওয়ার একপর্যায়ে আমাদের পারিবারিকভাবে বিচ্ছেদ হয়ে যায়।চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী...